ইবিতে আইসিএসডির আন্তর্জাতিক সম্মেলন শনিবার
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম ফর সোশ্যাল ডেভলপমেনেটর (আইসিএসডি) এশিয়া-প্যাসিফিক শাখার ‘সামাজিক অস্থিরতা, শান্তি ও বিকাশ’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী ৭ম দ্বিবার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলন। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে যৌথভাবে এ সম্মেলনের আয়োজন করছে আইসিএসডির এশিয়া-প্যাসিফিক শাখা এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ বিভাগ।
দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে এশিয়া, ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়াসহ আটটি দেশের শতাধিক সামাজিক উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ, পণ্ডিত এবং গবেষকরা অংশ নেবেন। সম্মেলন সার্থক করে তুলতে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন ইবি কর্তৃপক্ষ।
সম্মেলনে গবেষকরা যে সব বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন সেগুলো হচ্ছে- গৃহযুদ্ধ, শরণার্থী এবং সামাজিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং শান্তি ও উন্নয়নের উপর তার প্রভাব, জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং সামাজিক অস্থিরতা, বিশ্বায়ন ও অভিবাসন এবং শান্তি ও উন্নয়ন নিশ্চিত করার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার উপায় নির্ধারণ, লিঙ্গ বৈষম্য, সহিংসতা, শান্তি এবং উন্নয়ন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং শান্তি ও উন্নয়নের পরিবেশ সৃষ্টি, শান্তি, শিক্ষা, সামাজিক উদ্যোগ এবং টেকসই উন্নয়ন, সামাজিক অস্থিরতা, শান্তি এবং রাজনৈতিক প্রক্রিয়া (বা সংকট), সংঘাত নিরসন এবং শান্তি ও উন্নয়ন প্রতিষ্ঠার জন্য এনজিও, সামাজিক অস্থিরতা দূরীকরণ এবং স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় তরুণ প্রজন্মের ভূমিকা, জাতিগত, ধর্মীয় এবং সামাজিক অপ্রকাশ এবং কীভাবে শান্তি ও বিকাশ প্রতিষ্ঠা করা যায়।
ইবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হারুন উর রশিদ আসকারী এ সম্মেলনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। অপর দুই পৃষ্ঠপোষক হলেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ও সমাজকল্যাণ বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো: শাহিনুর রহমান,
এবং অস্ট্রেলিয়ার চার্ল স্টুয়ার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ বিভাগের অধ্যাপক ও আইসিএসডিপির প্রেসিডেন্ট ড, মানোহর পাওয়ার।
ইবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হারুন উর রশিদ আসকারী বলেন, দেশে এই প্রথম আন্তর্জাতিক সংগঠনটির সম্মেলনের ভেন্যু ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় আমরা গর্বিত। সম্মেলন সফলভাবে আয়োজন করতে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে এশিয়া, ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়াসহ আটটি দেশের শতাধিক সামাজিক উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ, পণ্ডিত এবং গবেষকরা অংশ নেবেন। সম্মেলন সার্থক করে তুলতে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন ইবি কর্তৃপক্ষ।
সম্মেলনে গবেষকরা যে সব বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন সেগুলো হচ্ছে- গৃহযুদ্ধ, শরণার্থী এবং সামাজিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং শান্তি ও উন্নয়নের উপর তার প্রভাব, জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং সামাজিক অস্থিরতা, বিশ্বায়ন ও অভিবাসন এবং শান্তি ও উন্নয়ন নিশ্চিত করার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার উপায় নির্ধারণ, লিঙ্গ বৈষম্য, সহিংসতা, শান্তি এবং উন্নয়ন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং শান্তি ও উন্নয়নের পরিবেশ সৃষ্টি, শান্তি, শিক্ষা, সামাজিক উদ্যোগ এবং টেকসই উন্নয়ন, সামাজিক অস্থিরতা, শান্তি এবং রাজনৈতিক প্রক্রিয়া (বা সংকট), সংঘাত নিরসন এবং শান্তি ও উন্নয়ন প্রতিষ্ঠার জন্য এনজিও, সামাজিক অস্থিরতা দূরীকরণ এবং স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় তরুণ প্রজন্মের ভূমিকা, জাতিগত, ধর্মীয় এবং সামাজিক অপ্রকাশ এবং কীভাবে শান্তি ও বিকাশ প্রতিষ্ঠা করা যায়।
ইবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হারুন উর রশিদ আসকারী এ সম্মেলনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। অপর দুই পৃষ্ঠপোষক হলেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ও সমাজকল্যাণ বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো: শাহিনুর রহমান,
এবং অস্ট্রেলিয়ার চার্ল স্টুয়ার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ বিভাগের অধ্যাপক ও আইসিএসডিপির প্রেসিডেন্ট ড, মানোহর পাওয়ার।
ইবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হারুন উর রশিদ আসকারী বলেন, দেশে এই প্রথম আন্তর্জাতিক সংগঠনটির সম্মেলনের ভেন্যু ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় আমরা গর্বিত। সম্মেলন সফলভাবে আয়োজন করতে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
No comments