সদ্য বেড়ে ওঠা কুষ্টিয়ার লাল সূর্য আরবার নিথর দেহ লাল রক্তে আজ রঞ্চিত ।
কুষ্টিয়ার নক্ষত্র মেধাবী শিক্ষার্থী আবরার অন্ধকারে নিপতিত হিংস্র হায়েনাদের হাতে নির্মমভাবে নিহত!মেডিকেলে চান্স পাওয়া মেধাবী শিক্ষার্থী আবরার ইঞ্জিনিয়ারিং এর স্বপ্ন নিয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস্ ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে অধ্যায়নরত দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।
BUET EEE Dept. এর আবরার ফাহাদ, (শের এ বাংলা হল,বুয়েট) (১৭০৬০৯৮) আর নেই...
গতকাল (০৬-১০-১৯) রাত ৭-৮ টার সময় তাকে রুম থেকে শের-এ বাংলা হলের কয়েকজন এসে ডেকে নিয়ে যায়। এর মাঝে ওকে আর রাত দুটার আগ পর্যন্ত কোথাও দেখা যায় নাই। নিচতলা আর দোতলার সিঁড়ির মাঝামাঝিতে নাইটগার্ড আনুমানিক রাত দুইটায় ওর লাশ পড়ে থাকতে দেখে। ওর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়।
যে ছেলেটি রাত ৭-৮ টায় সুস্থ অবস্থায় রুম থেকে গিয়ে রাত ২ টায় মৃত অবস্থায় পাওয়া গেলো এটা মোটেই স্বাভাবিক না।
খুনী-সন্ত্রাসের সাজা হয়তো কোন একদিন হতে পারে কিন্ত যে মা'য়ের কোল খালি হলো তার কি হবে!!!!
খুনি সে সরকার দলীয় হোক বা অন্য দলের কিংবা নির্দলীয় সন্ত্রাসী এ জঘন্য ঘৃণিত অপরাধের জন্য গ্রেফতার পূর্বক উত্তম শাস্তি দ্রুত কার্যকর করা হোক।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মাদক, সন্ত্রাস, খুন-ধর্ষণ, দূর্নীতি আর লুটপাটকারীদের প্রতি জিরো টলারেন্স নীতিকে স্বাগত জানিয়ে আমরা যখন স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে শুরু করেছি ঠিক তখনই এই কুলাংগারেরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্দ্যোগকে বৃদ্ধাংগুলি দেখিয়ে শিক্ষাংগণ আবারও প্রাণ নাশের মাধ্যমে কলুষিত করলো।
আবরার হত্যার ঘটনায় বুয়েট ছাত্রলীগের ২নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এদিকে এঘটনার পেক্ষিতে আবরারে খুনিদের ফাশিঁ চাই বলে বিক্ষোভ করেছে বুয়েটসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।কুষ্টিয়া-খুলনা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোব করে ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এবং খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানায় তারা।
এ নির্মম ঘটনায় শোকের ছায়া নেমেছে কুষ্টিয়াসহ্ সারা বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গাণে।
গতকাল (০৬-১০-১৯) রাত ৭-৮ টার সময় তাকে রুম থেকে শের-এ বাংলা হলের কয়েকজন এসে ডেকে নিয়ে যায়। এর মাঝে ওকে আর রাত দুটার আগ পর্যন্ত কোথাও দেখা যায় নাই। নিচতলা আর দোতলার সিঁড়ির মাঝামাঝিতে নাইটগার্ড আনুমানিক রাত দুইটায় ওর লাশ পড়ে থাকতে দেখে। ওর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়।
যে ছেলেটি রাত ৭-৮ টায় সুস্থ অবস্থায় রুম থেকে গিয়ে রাত ২ টায় মৃত অবস্থায় পাওয়া গেলো এটা মোটেই স্বাভাবিক না।
খুনী-সন্ত্রাসের সাজা হয়তো কোন একদিন হতে পারে কিন্ত যে মা'য়ের কোল খালি হলো তার কি হবে!!!!
খুনি সে সরকার দলীয় হোক বা অন্য দলের কিংবা নির্দলীয় সন্ত্রাসী এ জঘন্য ঘৃণিত অপরাধের জন্য গ্রেফতার পূর্বক উত্তম শাস্তি দ্রুত কার্যকর করা হোক।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মাদক, সন্ত্রাস, খুন-ধর্ষণ, দূর্নীতি আর লুটপাটকারীদের প্রতি জিরো টলারেন্স নীতিকে স্বাগত জানিয়ে আমরা যখন স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে শুরু করেছি ঠিক তখনই এই কুলাংগারেরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্দ্যোগকে বৃদ্ধাংগুলি দেখিয়ে শিক্ষাংগণ আবারও প্রাণ নাশের মাধ্যমে কলুষিত করলো।
এ নির্মম ঘটনায় শোকের ছায়া নেমেছে কুষ্টিয়াসহ্ সারা বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গাণে।
No comments